Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Tourist Spot

Search

# Title Location Transportation Contact
1 গুনয়াউক বাগান বাড়ি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় ।

গুনিয়াউক,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

2 নবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবন

নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নে অবস্থিত।

নাসিরনগর সদর হতে ৬ কিলো: দক্ষিণে চৈয়ারকুড়ি বাজার। চৈয়ারকুড়ি বাজার হতে ২কিলো: পশ্চিমে গোকর্ণ হাই স্কুল। হাই স্কুল সংলগ্ন নবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবন।

১৯২১ সালে সমগ্র মুসলিম লীগের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন  ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাসিরনগর উপজেলা গোকর্ণ ইউনিয়নের নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা (১৮৬২-১৯২২)

3 হযরত ডেংগু শাহ( র:) এর মাজার শরীফ

কিভাবে যাওয়া যায়অবস্থানহরিপুর জমিদার বাড়িনাসিরনগর সদর হইতে প্রায় ১৪/১৫ কি: দক্ষিণ পূর্বে মাধবপুর যাওয়ার পথে হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড়ে অবস্থিত। সড়ক পথে যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়।নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নে অবস্থিতনবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবননাসিরনগর সদর হতে ৬ কিলো: দক্ষিণে চৈয়ারকুড়ি বাজার। চৈয়ারকুড়ি বাজার হতে ২কিলো: পশ্চিমে গোকর্ণ হাই স্কুল। হাই স্কুল সংলগ্ন নবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবন।নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নে অবস্থিত।কচুয়া মাজারনাসিরনগর থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড় বাজার....পশ্চিম দিকে পায়ে হেটে কচুয়া মাজার সরাইল থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়.....চাতলপাড় থেকে কচুয়া ভৈরব থেকে নৌকা/ দিয়ে চাতলপাড় লাখাই থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়চাতলপাড় ইউনিয়নজয়কুমার জমিদার বাড়ীবুড়িশ্বর থেকে পায়ে হেটে মাত্র ১০ মিনিটে ঐ জমিদার বাড়ীতে যাওয়া যায়৤ এছাড়া বুড়িশ্বর ইউনিয়নের যেকোন যায়গা থেকে যানবাহন দ্বারা যাওয়া যায়৤ শুধু গংগানগর থেকে নৌ পথে যেতে হয়৤বুড়িশ্বর গ্রামের উত্তর পাশে একেবারে শেষ ‍সীমান্তে এই বাড়ি অবস্থিত৤গুনয়াউক বাগান বাড়িব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় ।গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়াহযরত (রা:) ডেংগু শাহ এর মাজার শরীফনাসিরনগর ও মাধবপুর উপজেলা হইতে সিএনজি যোগ।নাসিরনগর উপজেলার অন্তর্গত হরিপুর গ্রামে।হযরত সৈয়দ ‘ম’ আলী (রহঃ) মাজার শরীফ।হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা হতে সি,এন,জি,অটোরিক্সা এবং যে কোন যানবাহনে চড়ে এই স্থানে আসা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা হতে যে কোন যানবাহনে গুনিয়াউক আসা যায়।গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

কিভাবে যাওয়া যায়অবস্থানহরিপুর জমিদার বাড়িনাসিরনগর সদর হইতে প্রায় ১৪/১৫ কি: দক্ষিণ পূর্বে মাধবপুর যাওয়ার পথে হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড়ে অবস্থিত। সড়ক পথে যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়।নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নে অবস্থিতনবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবননাসিরনগর সদর হতে ৬ কিলো: দক্ষিণে চৈয়ারকুড়ি বাজার। চৈয়ারকুড়ি বাজার হতে ২কিলো: পশ্চিমে গোকর্ণ হাই স্কুল। হাই স্কুল সংলগ্ন নবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবন।নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নে অবস্থিত।কচুয়া মাজারনাসিরনগর থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড় বাজার....পশ্চিম দিকে পায়ে হেটে কচুয়া মাজার সরাইল থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়.....চাতলপাড় থেকে কচুয়া ভৈরব থেকে নৌকা/ দিয়ে চাতলপাড় লাখাই থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়চাতলপাড় ইউনিয়নজয়কুমার জমিদার বাড়ীবুড়িশ্বর থেকে পায়ে হেটে মাত্র ১০ মিনিটে ঐ জমিদার বাড়ীতে যাওয়া যায়৤ এছাড়া বুড়িশ্বর ইউনিয়নের যেকোন যায়গা থেকে যানবাহন দ্বারা যাওয়া যায়৤ শুধু গংগানগর থেকে নৌ পথে যেতে হয়৤বুড়িশ্বর গ্রামের উত্তর পাশে একেবারে শেষ ‍সীমান্তে এই বাড়ি অবস্থিত৤গুনয়াউক বাগান বাড়িব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় ।গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়াহযরত (রা:) ডেংগু শাহ এর মাজার শরীফনাসিরনগর ও মাধবপুর উপজেলা হইতে সিএনজি যোগ।নাসিরনগর উপজেলার অন্তর্গত হরিপুর গ্রামে।হযরত সৈয়দ ‘ম’ আলী (রহঃ) মাজার শরীফ।হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা হতে সি,এন,জি,অটোরিক্সা এবং যে কোন যানবাহনে চড়ে এই স্থানে আসা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা হতে যে কোন যানবাহনে গুনিয়াউক আসা যায়।গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

কিভাবে যাওয়া যায়অবস্থানহরিপুর জমিদার বাড়িনাসিরনগর সদর হইতে প্রায় ১৪/১৫ কি: দক্ষিণ পূর্বে মাধবপুর যাওয়ার পথে হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড়ে অবস্থিত। সড়ক পথে যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়।নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নে অবস্থিতনবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবননাসিরনগর সদর হতে ৬ কিলো: দক্ষিণে চৈয়ারকুড়ি বাজার। চৈয়ারকুড়ি বাজার হতে ২কিলো: পশ্চিমে গোকর্ণ হাই স্কুল। হাই স্কুল সংলগ্ন নবাব স্যার সৈয়দ সামছুল হুদার বাস ভবন।নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নে অবস্থিত।কচুয়া মাজারনাসিরনগর থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড় বাজার....পশ্চিম দিকে পায়ে হেটে কচুয়া মাজার সরাইল থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়.....চাতলপাড় থেকে কচুয়া ভৈরব থেকে নৌকা/ দিয়ে চাতলপাড় লাখাই থেকে নৌকা দিয়ে চাতলপাড়চাতলপাড় ইউনিয়নজয়কুমার জমিদার বাড়ীবুড়িশ্বর থেকে পায়ে হেটে মাত্র ১০ মিনিটে ঐ জমিদার বাড়ীতে যাওয়া যায়৤ এছাড়া বুড়িশ্বর ইউনিয়নের যেকোন যায়গা থেকে যানবাহন দ্বারা যাওয়া যায়৤ শুধু গংগানগর থেকে নৌ পথে যেতে হয়৤বুড়িশ্বর গ্রামের উত্তর পাশে একেবারে শেষ ‍সীমান্তে এই বাড়ি অবস্থিত৤গুনয়াউক বাগান বাড়িব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে সিএনজি নিয়ে যাওয়া যায় ।গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়াহযরত (রা:) ডেংগু শাহ এর মাজার শরীফনাসিরনগর ও মাধবপুর উপজেলা হইতে সিএনজি যোগ।নাসিরনগর উপজেলার অন্তর্গত হরিপুর গ্রামে।হযরত সৈয়দ ‘ম’ আলী (রহঃ) মাজার শরীফ।হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলা হতে সি,এন,জি,অটোরিক্সা এবং যে কোন যানবাহনে চড়ে এই স্থানে আসা যায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা হতে যে কোন যানবাহনে গুনিয়াউক আসা যায়।গুনিয়াউক ইউনিয়ন ,নাসিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

4 হরিপুর জমিদার বাড়ি

নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নে অবস্থিত

নাসিরনগর সদর হইতে প্রায় ১৪/১৫ কি: দক্ষিণ পূর্বে মাধবপুর যাওয়ার পথে হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড়ে অবস্থিত। সড়ক পথে যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়।

নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর গ্রামে তিতাস নদীর পূর্বপ্রান্তে হরিপুর (জমিদার বাড়ি)  কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে তিতাস নদীর তীরে এ ঐতিহ্যবাহী রাজবাড়ি (জমিদার বাড়ি) বড়বাড়ি। এ বাড়িটিকে কেউ বলে রাজবাড়ি , বড়বাড়ি আবার কেউ বলে জমিদার বাড়ি। বর্তমানে এটা অর্পিত সম্পত্তি । প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অনেক লোক আসে বাড়িটি দেখতে।  নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড় গ্রামে অবস্থিত এই বড়বাড়িটি। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে বাড়িটির অবস্থান। নাসিরনগর থেকে মাধবপুর যাওয়ার পথে উপজেলার শেষ সীমান্তে হরিপুর গ্রামের রাস্তার পশ্চিম পাশে তিতাস নদীর পাড়ে চোখে পড়ার মত দুই গম্বুজের তিনতলা সুবিশাল বাড়িটি। বাড়িটির পূর্ব পাশে নাসিরনগর-মাধবপুর সড়ক। বাকি দিকে তিতাস নদীর ফাঁকা জায়গা। বাড়ির বাইরে থেকে কিছুই বোঝার উপায় নেই। অনেক বড় বারান্দা ডিঙিয়ে মূল বাড়ি।  নান্দনিক স্থাপত্য শৈলিতে নির্মিত বাড়িটি  সরেজমিনে দেখা যায়,বাড়ির বাইরের অবয়বটি অবিকল রযে গেছে। কারুকাজ খচিত দেয়াল,স্তম্ভ ও কার্নিশ।  সব কয়টি কক্ষেরই পুরানো সেই দরজা নেই। বর্তমানে বসবাসকারীরা সাধারণ মানের দরজা লাগিয়ে বসবাস করছে। সব মিলিয়ে ৩০ টি পরিবার রয়েছে এখানে। ১০ থেকে ৭০ বছর ধরে তাদের বসবাস। বাড়ির ভিতরের অংশে অনেকটা গোছালো পরিবেশ। জানা যায়,প্রায় ১৭৫ বছর পূর্বে জমিদার গৌরী প্রসাদ রায় চৌধুরী ও কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরী বাড়িটি নিমার্ণ করেন। বৃটিশ আমলে নির্মিত বাড়িটির নিমার্ণ শৈলী বড়ই মনোরম। ১৩৪৩ বাংলার ১২ চৈত্র (দোল পূর্নিমা) তারিখে  কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরীর মূত্যুর পর পর্যায়ক্রমে বাড়িটির উত্তরাধিকার হন হরিপদ রায় চৌধুরী ও শান্তি রায় চৌধুরী। তাদের কাছ থেকে বাড়ির মালিকানা ও জমিদারি আসে উপেন্দ্র রায় চৌধুরী ও হরেন্দ্র রায় চৌধুরী। কালক্রমে ১৯৪৭ সালে দেশ বিভক্ত হওযার পর জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হরে তারা বাড়িটি ফেলে কলকাতায় চলে যায়। জমিদাররা বাড়িটি ফেরে যাওয়ার সময় পুরোহিতদের রেখে যায়। এখনও জরাজীর্ণ জমিদার বাড়িতে পুরোহিতদের বংশধরেরা বসবাস করছে। বাড়িটির দেয়ালের অধিকাংশ পলেস্তারা খসে পড়ছে,আর সেখানে জমেছে শেওলার আবরণ। দৃষ্টি নন্দন কারুকাজের খুব অল্পকিছু অংশই বিলীন হতে বাকি আছে। জনশ্রুতি আছে, মেঘনা তথা তিতাসের পূর্বপ্রান্তে এত বড় বাড়ি আর কোথাও  নেই। প্রায় ৪৮০ শতাংশ জমির উপর প্রতিষ্ঠিত তিনতলা জমিদার বাড়িটিতে প্রায় ৬০টি কক্ষ,রং মহল,দরবার হল,ধানের গোলা,গোয়ালঘর, রান্নার ঘর,নাচ ঘর, মল পুকুর,খেলার মাঠ,মন্দির ও সীমানা প্রাচীর রয়েছে। বিশাল আয়তনের বাড়িটির পুরো ভবনের কোথাও কোন রডের গাঁথুনি নেই। লাল ইট সুরকির গাঁথুনি দিয়ে তৈরি ভবনের দুপাশে দুটি সুউচ্চ গম্বুজ সগর্বে মাথা তুলে দাড়িঁয়ে ঘোষনা করছে, জমিদার বংশের ঐতিহ্যের কথা। দু’তলায় উঠার ৬ দিকে ৬টি সিড়িঁ ও তিন তলায় উঠার ২ দিকে ২টি সিuঁড় রয়েছে। বাড়তি পশ্চিম-উত্তর কোণে ৬টি বেড রুম এবং মল পুকুরের পূর্বপাড়ে ৪টি ও পশ্চিম পাড়ে ৪টি বেড রুম রয়েছে। বাড়ির পশ্চিম দিকে তিতাস নদীর পাড়ে পাকা ঘাটলার উত্তর দিকে কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরী  ও দক্ষিণ দিকে গৌরী প্রসাদ রায় চৌধুরীর সমাধি মঠ রয়েছে ।  বাড়িটি দেখার জন্য এখনও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন বনভোজনে আসেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে তিতাসে যখন পানি থৈ থৈ করে তখন বাড়িটির সৌন্দর্য আরো বেড়ে যায়।

 বাড়িটিতে সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি কখনো। দিনকে দিন বাড়িটি সৌন্দর্য হারাতে বসেছে।  এক সময়ে ঐতিহ্যবাহি নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা হরিপুর জমিদার বাড়ির নদীর ঘাট থেকেই শুরু হত। এ বাড়িতে ‘‘মধুমালতি’’‘‘ঘেটু পুত্র কমলা’’নাইওরীসহ অনেক ছবি চিত্রায়িত হয়েছে।